প্রজেক্ট ধরণঃ | জমি | বর্তমান অবস্থাঃ | সম্পুর্ন রেডি |
---|---|---|---|
প্লট সাইজঃ | ২.৫ কাঠা, ৩.৫ কাঠা, ৫ কাঠা, ৭ কাঠা, ১০ কাঠা। |
প্রজেক্টর ঠিকানাঃ ঢাকা, বাংলাদেশ ।
নগর ও নাগরিকদের সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ঢাকা শহরে যানবাহন, কলকারখানা, শপিং মলসহ জীবন যাপনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ের চাহিদাও বৃদ্ধি পায়। কিন্তু চাহিদার সঙ্গে সমন্বয় রেখে জমির পরিমান বৃদ্ধি পায়নি। ফলে দেখা দেয় সমন্বয়হীনতা। বাড়তে থাকে দূষণ, দেখা দেয় ভয়াবহ যানযট। এমনকি জীবনযাপন ব্যয়ও চলে যায় মধ্যবিত্ত ও নিম্ন-মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে। এমতাবস্থায়, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট গ্রুপের (বিডিজি) সহযোগী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি আবাসনের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে দূষণমুক্ত ও নির্মল পরিবেশে উন্নত নাগরিক জীবনের সকল সুবিধার সমন্বয়ে ঢাকা শহরের সকল প্রবেশ দ্বারে তৈরি করে ৫টি মেগা টাউন। যার অন্যতম মেঘাসিটি সাউথ টাউন। দেশ, মাটি ও মানুষের কল্যাণে নিয়োজিত এ প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি টাউনই মেগা গেটেড কমিউনিটি বাস্তবায়নের পরিকল্পনায় করা। এক ঝলকে জেনে নিন কেন সাউথ টাউনে বিনিয়োগ করা হবে আপনার জীবনের শ্রেষ্ঠ বিনিয়োগ।
সাউথ টাউনের বৈশিষ্টমূহ:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে মাত্র ১২ মিনিটের দূরত্ব।
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে সংলগ্ন, তাই প্রতিদিনের জীবন হবে যানযটমুক্ত।
বাংলাদেশের ২২টি জেলার মিলনমেলা হবে সাউথ টাউন। যার সাথেই সকল সংস্থার অনুমোদন এবং ড্যাপে আবাসিক জোন।
সাউথ টাউন প্রকল্প সংলগ্ন সরকারি-বেসরকারি অসংখ্য প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্য গড়ে উঠছে। যেমন- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়,
কেন্দ্রীয় কারাগার,
ডিওএইচএস,
পুলিশ লাইন,
রাজউকের ঝিলমিল প্রকল্প
র্যাব-১০ এর সদর দপ্তর,
পল্লী উন্নয়ন বোর্ড,
ওয়াসা (যা সাউথ টাউনের সীমানার ভেতর),
ঢাকা-কুয়ালালামপুর হাসপাতাল (প্রস্তাবিত),
অলেম্পিক ভিলেজ (প্রস্তাবিত), আধুনিক বিমানবন্দর,
দেশের সর্বাধুনিক রেললাইন
প্রকল্পের অভ্যন্তরে থাকবে শপিংমল, স্কুল, কলেজ, মসজিদ, মাদ্রাসা, বিনোদন পার্ক, নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক লেক, খেলার মাঠ, বিদ্যুত সাব-স্টেশন, হ্যালিপ্যাডসহ উন্নত নাগরিক জীবনের সকল আধুনিক সুবিধা। প্রকল্পে আরও থাকছে নিজস্ব আন্তর্জাতিক মানের মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল, বিশ্ববিদ্যালয়, কালচারাল সেন্টার এবং আন্তর্জাতিক মানের ফুডকোট।
প্রকল্প এলাকায় পদ্মাসেতুর অবস্থান হওয়ায় কারণে উক্ত এলাকা ঘিরে রয়েছে বাংলাদেশ সরকারের বহুমুখী উন্নয়ন পরিকল্পনা। গড়ে উঠবে হংকং-এর আদলে শহর, স্থাপিত হবে বঙ্গবন্ধু বিমানবন্দর, আন্তর্জাতিক ক্রীড়া কমপ্লেক্স, দেশের ২য় বৃহত্তম রেলওয়ে জংশন (ঢাকা-কোলকাতা) ও স্টেশন, পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়, পোশাক ও বস্ত্র এবং দেশের সর্ববৃহত অর্থনৈতিক অঞ্চল।
স্যাটেলাইট শহরের যে পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে তাতে পদ্মা সেতু ও মাওয়া অঞ্চলকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে এবং আমাদের প্রকল্পটি পদ্মসেতু অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় সর্বমহলেই এর গুরুত্ব অপরিসীম।
সাউথ টাউন প্রকল্পটিতে রয়েছে ঢাকার চারদিক থেকে যাতায়াতের সুব্যবস্থা এবং আমাদের প্রকল্পের প্রধান গেইট ঢাকা-পদ্মাসেতু এক্সপ্রেস ওয়ের সাথে সরাসরি সংযুক্ত।
শান্তিনগর, ঢাকা থেকে মাওয়া পদ্মাসেতু রোড পর্যন্ত যে ফ্লাইওভার-এর কাজ খুব দ্রুত গতিতে বাস্তবায়ন হচ্ছে তা যোগাযোগের এক নতুন দিগন্ত সূচনা করবে।
দেশের প্রথম পরিবেশ বান্ধব (ইকোলজিক্যালি ব্যালেন্সড) প্রকল্পের বাস্তব রূপায়ণ সাউথ টাউন প্রকল্প। এ প্রকল্পের অভ্যন্তরে থাকছে নয়নাভিরাম লেক এবং পর্যাপ্ত গ্রীন জোন।
সাউথ টাউন প্রকল্পটিতে রয়েছে শিশুদের খেলাধুলা এবং মানসিক ও শারীরিক বিকাশের জন্য দৃষ্টিন্দন পার্ক ও চিলড্রেন প্লে জোন।
প্রকল্পের বর্তমান অবস্থা
প্রকল্পের মোট ১৩টি সেক্টরের মধ্যে ৪টি সেক্টর শতভাগ রেডি করা হয়েছে। যেখানে ইতোমধ্যে নির্মাণ হয়েছে অসংখ বহুতল ভবন, ডুপ্লেক্স, ট্রিপ্লেক্সসহ বেশ কয়েকটি বাণিজ্যিক ভবন। ইতোমধ্যে অসংখ্য পরিবার সুখে-শান্তিতে বসবাস করছেন তাদের স্বপ্নের নিবাসে।
প্রকল্পের বাসিন্দাদের জন্য ইতোমধ্যে নির্মাণ হয়েছে নান্দনিক স্থাপত্যশৈলীর নয়নাভিরাম মসজিদ। যা বাংলাদেশের অন্যতম দৃষ্টিনন্দন মসজিদের খ্যাতি অর্জন করেছে। মসজিদটিতে প্রতিনিয়ত অসংখ্য ধর্মপ্রাণ মুমিন মুসলমান আল্লাহর নৈকট্য লাভের আশায় সালাত আদায় করেন। এক সঙ্গে ৬০০ জন মুসল্লি এখানে নামাজ আদায় করতে পারবেন।
সুস্থ-স্বাভাবিক জীবনে প্রাকৃতিক আলো-বাতাসের বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে প্রকল্পের ডিজাইন করার সময়। ফলে প্রকল্পের অভ্যন্তরে রাখা হয়েছে অসংখ ফলদ-বনজ গাছ। যা সৌন্দয্য বর্ধনের পাশাপাশি নির্মল বাতাস তথা অক্সিজেন সরবরাহ করছে। ফলে বাসিন্দাদের রোগমুক্ত সুস্থ্য জীবন নিশ্চিত হচ্ছে।
সাউথ টাউন প্রকল্পে রয়েছে নিজস্ব বিদ্যুৎ প্রকল্প, পানি বিশোধন প্রকল্প, বর্জ্য পরিশোধন প্রকল্প।
সাউথ টাউন প্রকল্পে অভ্যন্তরীণ যোগাযোগের জন্য থাকছে ৮০ ফুট, ৬০ ফুট, ৫০ ফুট, ৪০ ফুট, ৩০ ফুট এবং সর্বনিম্ন ২৫ ফুট প্রশস্থ সড়ক। রয়েছে দৃষ্টিনন্দন ফুটপাত।
অনুমোদনসমূহ
পরিবেশ ছাড়পত্র
ওয়াসা ছাড়পত্র
ফায়ার সার্ভিস ছাড়পত্র
রাজউকের ড্যাপের গ্যাজেটে আরবান এরিয়া
রাষ্ট্রপতি স্বাক্ষরিত গ্যাজেট
আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যান সংস্থা PWC এর পরিসংখ্যানে আবাসিক জোন এবং ঢাকা-মাওয়া হাইওয়ে সংলগ্ন একমাত্র বিনিয়োগবান্ধব প্রকল্প।
গৃহায়ন ও গণপূর্ত সনদ
স্থানীয় সরকার ছাড়পত্র
বর্ধিত ঢাকার কেরাণীগঞ্জ ঢাকা-মাওয়া মহাসড়ক সংলগ্ন একমাত্র মেগা সিটি সাউথ টাউন। যেখানে স্বপ্ন বড় প্রাপ্তি বিশাল।